Breaking News

১৬ আগস্টের মধ্যে পোশাকশ্রমিকদের বোনাস দেয়ার নির্দেশ

বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-01

বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের আয়ু ১৫ বছর। দেশে নিজস্ব স্যাটেলাইট হোক এটি সবাই চায় তবে কিছু কিন্তু বললে ভুল হবে মহা মহা কিন্তু থেকে যায় তা নিম্নরুপ:


""প্রতিবছর স্যাটেলাইট ভাড়া বাবদ বাংলাদেশকে গুনতে হবে ১১০ কোটি টাকা। বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ তিন হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে এই স্যাটেলাইটের নির্মাণ কাজ শেষ হয়। বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের ৪০টি ট্রান্সপন্ডার ভাড়া দিয়ে বাংলাদেশ বছরে আয় করবে ১১৯ কোটি টাকা, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট ১৫ বছরে মোট আয় করবে ১ হাজার ৭ শত ৮৫ কোটি টাকা। স্যাটেলাইটি গ্রাউন্ড কন্ট্রোল ভূমি থেকে নিয়ন্ত্রণ করতে প্রতি বছরে খরচ হবে ২৫ কোটি টাকা, মোট ১৫ বছরে নিয়ন্ত্রণে খরচ হবে ৩৭৫ কোটি টাকা।

 সব কিছু খরচ বাবদ বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট ১৫ বছরে আয় করবে ১৪১০ কোটি টাকা, আর বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট তৈরি করতে খরচ হয়েছে ৩ হাজার কোটি টাকা। চেতনার নামে স্যাটেলাইটের ব্যবসায় ১ হাজার ৫৯০ কোটি টাকা লস।

এই ১ হাজার ৫৯০ কোটি টাকার ক্ষতিপূরণ কে দিবে 🤔🤔🤔🤔 ???""

গল্পটা যদি এই ভাবে চিন্তা করি তবে কি দাড়ালো, এইবার নিচের অংশটুকু পরে দেখি..

"আগে প্রতিদিন ৬০ টাকা ধরে দুধ কিনতো ।মাসে যাইত ১৮০০টাকা! চিন্তা কইরা দেখলো প্রতিদিন এমতে দুধ না কিনে আস্ত একটা গরু কিন্না ফেললে কেমন হয়! যেমন চিন্তা তেমন কাজ! তারপর একদা একলাখ টাকা দিয়া গিরস্তের আস্ত একটা গরু-ই কিন্না নিল।দুধ এখন নিজেও খাবে সাথে বেচবেও! ভেরি মহৎ পরিকল্পনা!


 সমস্যা বাধল গরুর লালন-পালন নিয়া,বাড়িতে গরু পালার লোক আর জায়গা কুনুটাই নাই!তাই সিদ্ধান্ত হইল গরু নিজ বাড়িত আনা হইবেনা, গরু থাকবে সেই গিরস্তের ঘরেই, তার ভরণপোষণ বাবদ মাসিক ২৫০০ টাকা কইরা গিরস্তরে আলাদা দেয়া হইবে!
তাছাড়া দুধ সংগ্রহ ও বেচা-বিক্রির জন্য আলাদা আরেকজন লোক কে দায়িত্ব দেয়া হইল, সে গিরস্ত আর গরুর মালিকের মইধ্য "সমঝোতা ও মধ্যস্ততা" করবে! তার কনসালটেন্সি ফি বাবদ তাকে মাসে দিতে হইবে আরো ২০০০ টেকা! অত:পর গরুর একখান সুন্দর নাম রাখিয়া গেরামশুদ্ধ প্রচার হইতে লাগিল "আমাদের একখান গরু আছে!আমরা এখন একটা গর্বিত গরুর মালিক! দুধ নিজে খাইয়া বাড়তিটা বেচতেও পারুম!"

বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-01

বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের আয়ু ১৫ বছর। দেশে নিজস্ব স্যাটেলাইট হোক এটি সবাই চায় তবে কিছু কিন্তু বললে ভুল হবে মহা মহা কিন্তু থেকে যায় তা নিম্নরুপ:


""প্রতিবছর স্যাটেলাইট ভাড়া বাবদ বাংলাদেশকে গুনতে হবে ১১০ কোটি টাকা। বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ তিন হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে এই স্যাটেলাইটের নির্মাণ কাজ শেষ হয়। বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের ৪০টি ট্রান্সপন্ডার ভাড়া দিয়ে বাংলাদেশ বছরে আয় করবে ১১৯ কোটি টাকা, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট ১৫ বছরে মোট আয় করবে ১ হাজার ৭ শত ৮৫ কোটি টাকা। স্যাটেলাইটি গ্রাউন্ড কন্ট্রোল ভূমি থেকে নিয়ন্ত্রণ করতে প্রতি বছরে খরচ হবে ২৫ কোটি টাকা, মোট ১৫ বছরে নিয়ন্ত্রণে খরচ হবে ৩৭৫ কোটি টাকা।

 সব কিছু খরচ বাবদ বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট ১৫ বছরে আয় করবে ১৪১০ কোটি টাকা, আর বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট তৈরি করতে খরচ হয়েছে ৩ হাজার কোটি টাকা। চেতনার নামে স্যাটেলাইটের ব্যবসায় ১ হাজার ৫৯০ কোটি টাকা লস।

এই ১ হাজার ৫৯০ কোটি টাকার ক্ষতিপূরণ কে দিবে 🤔🤔🤔🤔 ???""

গল্পটা যদি এই ভাবে চিন্তা করি তবে কি দাড়ালো, এইবার নিচের অংশটুকু পরে দেখি..

"আগে প্রতিদিন ৬০ টাকা ধরে দুধ কিনতো ।মাসে যাইত ১৮০০টাকা! চিন্তা কইরা দেখলো প্রতিদিন এমতে দুধ না কিনে আস্ত একটা গরু কিন্না ফেললে কেমন হয়! যেমন চিন্তা তেমন কাজ! তারপর একদা একলাখ টাকা দিয়া গিরস্তের আস্ত একটা গরু-ই কিন্না নিল।দুধ এখন নিজেও খাবে সাথে বেচবেও! ভেরি মহৎ পরিকল্পনা!


 সমস্যা বাধল গরুর লালন-পালন নিয়া,বাড়িতে গরু পালার লোক আর জায়গা কুনুটাই নাই!তাই সিদ্ধান্ত হইল গরু নিজ বাড়িত আনা হইবেনা, গরু থাকবে সেই গিরস্তের ঘরেই, তার ভরণপোষণ বাবদ মাসিক ২৫০০ টাকা কইরা গিরস্তরে আলাদা দেয়া হইবে!
তাছাড়া দুধ সংগ্রহ ও বেচা-বিক্রির জন্য আলাদা আরেকজন লোক কে দায়িত্ব দেয়া হইল, সে গিরস্ত আর গরুর মালিকের মইধ্য "সমঝোতা ও মধ্যস্ততা" করবে! তার কনসালটেন্সি ফি বাবদ তাকে মাসে দিতে হইবে আরো ২০০০ টেকা! অত:পর গরুর একখান সুন্দর নাম রাখিয়া গেরামশুদ্ধ প্রচার হইতে লাগিল "আমাদের একখান গরু আছে!আমরা এখন একটা গর্বিত গরুর মালিক! দুধ নিজে খাইয়া বাড়তিটা বেচতেও পারুম!"