Breaking News

১৬ আগস্টের মধ্যে পোশাকশ্রমিকদের বোনাস দেয়ার নির্দেশ

বঙ্গবন্ধুস্যাটেলাইট-02

প্রথমত সরকারের ঘোষণা অনুযায়ী এটাইবাংলাদেশের প্রথম স্যাটেলাইট নয়। এর আগেবাংলাদেশের বেসরকারি ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়েরছাত্ররাও এমনি একটি ন্যানো স্যাটেলাইট বানিয়েইতিমধ্যেই তা কক্ষপথে পাঠিয়েছে।বর্তমানে অন্য দেশকে স্যাটেলাইট বাবত ভাড়াদিতে হয় বছরে ৮০ কোটি টাকা। এখন বঙ্গবন্ধুস্যাটেলাইটের কারনে আমাদের বছরে ৮০কোটি টাকা বেঁচে যাবে। বঙ্গবন্ধুস্যাটেলাইটের আয়ু ১৫ বছর। তাহলে ১৫ বছরেবাঁচবে ১২ শ কোটি টাকা। বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটেরপিছনে খরচ হচ্ছে ৩ হাজার কোটি টাকা। তাহলেবাকি ১৮শ কোটি টাকা।?বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের ক্ষমতা ৪০ ট্রান্সপন্ডার,আমাদের চাহিদা ২০ ট্রান্সপন্ডার। সরকারবলছেউৎক্ষেপিত কৃত্রিম ভূ-উপগ্রহ নিজেদের চাহিদামিটিয়ে অতিরিক্ত ২০ ট্রান্সপন্ডার বাণিজ্যিক ভাবে ভাড়াদিয়ে মিলিয়ন-মিলিয়নডলার আয় করবে।আমাদের স্যাটেলাইটটি বহন করে নিয়ে যাবেএকটি রকেট। অপর দিকে কিছু দিন আগে ভারত একরকেট দিয়ে একসাথে ১০৪টি স্যাটেলাইটমহাশূন্যে স্থাপন করেছে।



ফলে আমাদেরট্রান্সপন্ডারেরচেয়ে ভারতেরট্রান্সপন্ডারেরভাড়া হবে অনেক কম।
 তাহলে বেশি ভাড়ায়আমাদের ট্রান্সপন্ডার কে ভাড়া নিবে?দ্বিতীয়ত সরকার বলছে,এই স্যাটেলাইটউৎক্ষেপণের ফলে বাংলাদেশের সন্মান অনেকউচ্চতায় চলে যাবে। উল্যাখ্য যে, পৃথিবীরঅন্যতম দরিদ্র দেশ ইথিওপিয়াও নিজেরা স্যাটেলাইটস্থাপন করে অনেক আগে ‘এই উচ্চতায়’ চলেগেছে। বর্তমান সময়ে প্রায় ১৭০০ স্যাটেলাইটপৃথিবীর কক্ষপথে ঘুরছে। বাংলাদেশেরস্যাটেলাইট এখানে শুধু একটা সংখ্যাশুনুন বাংলাদেশের এই স্যাটেলাইটের জন্যকোনো নিজস্ব অরবিট বরাদ্দ নাই।



 এর আগেআইটিইউ বাংলাদেশকে নিরক্ষ রেখার ১০২ ডিগ্রিস্লট বরাদ্দ দেয়। কিন্তু প্রভাবশালী দেশের বাধারমুখে তা বাতিল হয়। বিকল্প হিসেবে ৬৯ ডিগ্রিতেস্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের প্রস্তাব দেওয়া হয়বাংলাদেশকে। কিন্তু তাতেও আপত্তি তোলেমালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, চীন। পরে রাশিয়ানকোম্পানী ইন্টারস্পুটনিকের নিজস্ব ১১৯.১ডিগ্রির স্লট প্রায় ২৮ মিলিয়ন ডলারে ১৫ বছরেরজন্য ভাড়া নেয় বাংলাদেশ।চিন্তা করুন আমরা যখন স্যাটেলাইট পাঠানোর জন্যএতো ফাল পারতেছি সেই একই যুগে অন্যকেউ আমাদের কাছে মহাকাশ বিক্রি করছে !! তারামহাকাশের মালিক হলো আর আমরা হলাম ক্রেতা তাইদেশ ব্যাপী ১৬ কোটি+ টাকার আতশবাজিফুটানোর ব্যবস্থা করা হইতেছে...এছাড়াও,বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটেলাইট প্রকল্প বাস্তবায়নেমোট খরচ হচ্ছে ২ হাজার ৭৬৫ কোটি টাকা। এরমধ্যে ১ হাজার ৩৫৮ কোটি টাকা ঋণ হিসেবেদিচ্ছে বহুজাতিক ব্যাংক এইচএসবিসি। তথ্যসূত্র#উইকিপিডিয়া

বঙ্গবন্ধুস্যাটেলাইট-02

প্রথমত সরকারের ঘোষণা অনুযায়ী এটাইবাংলাদেশের প্রথম স্যাটেলাইট নয়। এর আগেবাংলাদেশের বেসরকারি ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়েরছাত্ররাও এমনি একটি ন্যানো স্যাটেলাইট বানিয়েইতিমধ্যেই তা কক্ষপথে পাঠিয়েছে।বর্তমানে অন্য দেশকে স্যাটেলাইট বাবত ভাড়াদিতে হয় বছরে ৮০ কোটি টাকা। এখন বঙ্গবন্ধুস্যাটেলাইটের কারনে আমাদের বছরে ৮০কোটি টাকা বেঁচে যাবে। বঙ্গবন্ধুস্যাটেলাইটের আয়ু ১৫ বছর। তাহলে ১৫ বছরেবাঁচবে ১২ শ কোটি টাকা। বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটেরপিছনে খরচ হচ্ছে ৩ হাজার কোটি টাকা। তাহলেবাকি ১৮শ কোটি টাকা।?বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের ক্ষমতা ৪০ ট্রান্সপন্ডার,আমাদের চাহিদা ২০ ট্রান্সপন্ডার। সরকারবলছেউৎক্ষেপিত কৃত্রিম ভূ-উপগ্রহ নিজেদের চাহিদামিটিয়ে অতিরিক্ত ২০ ট্রান্সপন্ডার বাণিজ্যিক ভাবে ভাড়াদিয়ে মিলিয়ন-মিলিয়নডলার আয় করবে।আমাদের স্যাটেলাইটটি বহন করে নিয়ে যাবেএকটি রকেট। অপর দিকে কিছু দিন আগে ভারত একরকেট দিয়ে একসাথে ১০৪টি স্যাটেলাইটমহাশূন্যে স্থাপন করেছে।



ফলে আমাদেরট্রান্সপন্ডারেরচেয়ে ভারতেরট্রান্সপন্ডারেরভাড়া হবে অনেক কম।
 তাহলে বেশি ভাড়ায়আমাদের ট্রান্সপন্ডার কে ভাড়া নিবে?দ্বিতীয়ত সরকার বলছে,এই স্যাটেলাইটউৎক্ষেপণের ফলে বাংলাদেশের সন্মান অনেকউচ্চতায় চলে যাবে। উল্যাখ্য যে, পৃথিবীরঅন্যতম দরিদ্র দেশ ইথিওপিয়াও নিজেরা স্যাটেলাইটস্থাপন করে অনেক আগে ‘এই উচ্চতায়’ চলেগেছে। বর্তমান সময়ে প্রায় ১৭০০ স্যাটেলাইটপৃথিবীর কক্ষপথে ঘুরছে। বাংলাদেশেরস্যাটেলাইট এখানে শুধু একটা সংখ্যাশুনুন বাংলাদেশের এই স্যাটেলাইটের জন্যকোনো নিজস্ব অরবিট বরাদ্দ নাই।



 এর আগেআইটিইউ বাংলাদেশকে নিরক্ষ রেখার ১০২ ডিগ্রিস্লট বরাদ্দ দেয়। কিন্তু প্রভাবশালী দেশের বাধারমুখে তা বাতিল হয়। বিকল্প হিসেবে ৬৯ ডিগ্রিতেস্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের প্রস্তাব দেওয়া হয়বাংলাদেশকে। কিন্তু তাতেও আপত্তি তোলেমালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, চীন। পরে রাশিয়ানকোম্পানী ইন্টারস্পুটনিকের নিজস্ব ১১৯.১ডিগ্রির স্লট প্রায় ২৮ মিলিয়ন ডলারে ১৫ বছরেরজন্য ভাড়া নেয় বাংলাদেশ।চিন্তা করুন আমরা যখন স্যাটেলাইট পাঠানোর জন্যএতো ফাল পারতেছি সেই একই যুগে অন্যকেউ আমাদের কাছে মহাকাশ বিক্রি করছে !! তারামহাকাশের মালিক হলো আর আমরা হলাম ক্রেতা তাইদেশ ব্যাপী ১৬ কোটি+ টাকার আতশবাজিফুটানোর ব্যবস্থা করা হইতেছে...এছাড়াও,বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটেলাইট প্রকল্প বাস্তবায়নেমোট খরচ হচ্ছে ২ হাজার ৭৬৫ কোটি টাকা। এরমধ্যে ১ হাজার ৩৫৮ কোটি টাকা ঋণ হিসেবেদিচ্ছে বহুজাতিক ব্যাংক এইচএসবিসি। তথ্যসূত্র#উইকিপিডিয়া